ডার্ক ওয়েব সম্পর্কে আমার কিছু অভিজ্ঞতা :
পৃথিবীতে আপনার কাছে যে ওয়েবসাইট গুলো ভিজিবল বা এক্সেস করা যায় তা মাত্র ৫% আমরা দেখতে পারি যেটাকে আমরা সারফেস ওয়েব বলে থাকি আর বাদ বাকি ৯৫ শতাংশ ডীপ এবং ডার্ক ওয়েব। ভিজিবল বা সারফেস ওয়েবে মধ্যেই রয়েছে গুগল, অ্যামাজন ইত্যাদি যে গুলো আমরা সহজেই দেখতে বা এক্সেস করতে পারি। সারফেস ওয়েবে ডোমেইন নেইম গুলো রিডেবল হয়। যেমন: https://www.google.com. কিন্ত ডার্ক ওয়েবে ডোমেইন নেইম গুলো হিউম্যান রিডেবল না।
ডীপ ওয়েব মূলত রির্সাচ ইডুকেশনাল আর সরকারী গোপনীয়তা কাজে ব্যবহার করা হয়।
আর অপর পক্ষে, ডার্ক ওয়েব ব্যবহার করা হয় ইলিগ্যাল কাজে। ডার্ক ওয়েব মূলত হ্যাকার,ড্রাগস,মার্ডার করা জন্য লোক ভাড়া করা যায়। ডার্ক ওয়েবে প্রবেশ করা জন্য বিশেষ ব্রাউজার ব্যবহার করা হয় যার নাম tor browser. ডার্ক ওয়েব থেকে আপনি হ্যাকার ভাড়ার করা থেকে শুরু করে মাদক, বন্দুক কিনতে পারবে। তবে সেই দুনিয়ায় ডলার অথবা যে টাকা সরকারী ভাবে স্বীকৃত সেই টাকা গুলো চলে না। চলে শুধু ভার্চুয়াল ক্রিপ্টোকারেন্সি। তবে বেশি ভাগ লেনদেন করা হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
ক্রিপ্টোকারেন্সি মাধ্যমে ডার্ক ওয়েবে লেনদেন হয়।
পরিশেষে বলব, আমার ডার্ক ওয়েবে ঘুরাঘুরি করা অভিজ্ঞতা আছে। ডার্ক ওয়েবে আরো অনেক কিছুই হয়। যা আপনি গুগল কিংবা ইউটিউব একটু সময় দিলে সবকিছু জানতে পারবেন।
ডার্ক ওয়েবে যেভাবে ঢুকবেন :
নিচের লিঙ্কে গিয়ে টর ব্রাউজারটা ডাউনলোড করুন।
The Tor Project | Privacy & Freedom Online
এরপর, কিছু ডার্ক সাইটের ঠিকানা খুঁজে নিন অনলাইন থেকে। নিচে আমি সার্চ করে রাখলাম, গেলে পাবেনঃ
এরপর, টর ব্রাউজার ইন্সটল করে যান কোথায় যাবেন।
এটি সিআইএ এর ডার্ক ওয়েবের সাইট। আপনার জন্য এইমাত্র ঢুকলাম, আর এসএস নিয়ে দিলাম।এবার বুঝছেন? একদম সহজ ভাই।ধন্যবাদ!
Comments
Post a Comment
Hi,dear!
If you want to know more about more.....
Than wait for admin and contact us.
Thank You.